গহীনে কিছু সবুজ ঘাস আলো বিনে হলুদ, ফ্যাকাসে- তার মানে এই নয় যে সেখানে স্পন্দন ছিল না, মায়া ছিল না, পূর্ব জন্মের ভয় ছিল না, সেখানে ভেসে যাওয়া মেঘের ছায়া ছিল না, অভাব ছিল না ঘোর লাগা দুপুরের! অতঃপর লবণের গায় জলের ছোঁয়া পরে !
দার্শন ক্ষয়ে যায় পুরাতন পাঁচিলের শরীর থেকে। সেখানে গুনে গুনে ইটের লাল ছাপ সয়ে যায়, বসে যায় লতার স্পর্শ। অনেক দিনের জমানো তৃষ্ণা নিয়ে-যুবক যুবতীর দল বেড়িয়ে পরে আবিস্কারে, মোহ তাদের প্ররোচনা দেয়, মুগ্ধ হওয়ার ক্ষমতা তাদের চাঙ্গা করে তোলে। তারা হারিয়ে যায় গেরিলার মত, বিস্ময় নিয়ে ডুবে যায় গ্রাম্য বিকেল তাদের চোখে।
অবশেষে সমস্ত অনুভূতি ফ্রেমে সেঁটে- ফিরে যায়, যে যার মত! দিনে দিনে অভ্যস্ত হয়ে পরে সময়! তবু মাটির জগৎ নিয়ম করেই খুব ভোরে জেগে যায়। নিয়ম করেই একটা পাখি সুর তোলে শূন্যতার, জেগে থাকে ফসলের কাকতাড়ুয়া।
এমন শহুরে দিনে- অভাব শুধু একটানা বাতাসের, একটানা বৃষ্টি, একটানা বিজলীর আওয়াজ। গুরি গুরি থেকে আবছা হয়ে আসা বিস্তর ধানক্ষেত পেড়িয়ে একটা গ্রাম্য পুকুর, তার ঘাঁটে, শানের উপর স্যাঁতসেঁতে ক্ষত- ভালোবাসি তোমায়, প্রিয়...
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য
ইট, পাথরের সমাজ থেকে গ্রামটাকে দেখতে গেলে কিছুটা পুলক, নতুনত্বের আহবান সবাইকে আকৃষ্ট করে। সত্যিকােরর গ্রাম দেখতে হলে, তাকে উপলব্ধি করতে হলে ঐ স্যাঁত স্যাঁতে পুকুর ঘাটে বসতে হবে অনেক দিন। রেজা সত্যিই খুব ভাল লিখেছ
তানভীর আহমেদ
কবিতা যদি কবিতার মতো না হয়ে, তাহলে আর পড়ে সুখ কিসের! সিপাহী রেজা ভাই, শব্দশৈলীতে আপনার জুড়ি মেলা ভার। পঙক্তির বিন্যাস ভাবের অবয়ব গঠনের কারুকার্য দেখে আমি পুলকিত। উপমাবহুলও বটে কবিতাটি। আপনার কাছ থেকে সর্বদাই এমন উন্নততর কবিতা আশা করব। ভালো থাকবেন। আমাদের বন্ধু মেলায় আসবেন কি? আগামী ১৮/১১/১১ তারিখে? শাহবাগস্থ ছবির হাঁটে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।